আসুন ইলাস্ট্রেটর শিখি

 

এডোবি ইলাস্ট্রেটর নিয়ে কিছু কথা-




Illustrator (ইলাস্ট্রেটর) একটি গ্রাফিক্স ডিজাইন Package Program (প্যাকেজ প্রোগ্রাম)। এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন করা যায়। ইহা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের Adobe Corporation (অ্যাডৌবি কপোরেশন) কর্তৃক বাজারজাতকৃত। Adobe Illustrator (অ্যাডৌবি ইলাস্ট্রেটর) গ্রাফিক্স ডিজাইন প্যাকেজ প্রোগ্রামটি সর্বপ্রম বাজারজাত হয় Apple Macintosh কম্পিউটারে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে। কালক্রমে IBM বা IBM Compatible Computer এর মধ্যে Windows Supported Illustrator (ইলাস্ট্রেটর) বাজারজাত হয়। উৎপত্তির সময় থেকে এই গ্রাফিক্স ডিজাইন প্রোগ্রামটি এ যাবৎ অনেকগুলো Version (ভার্সন) অতিক্রম করেছে। এর সর্বশেষ Version (ভার্সন) Adobe Illustrator CC 2021 ।

How to Illustrator is Used in The Work Place (কার্যক্ষেত্রে ইলাস্ট্রেটর এর ব্যবহার)ঃ আমরা আগেই অবগত হয়েছি যে, Illustrator (ইলাস্ট্রেটর) একটি গ্রাফিক্স ডিজাইন Package Program (প্যাকেজ প্রোগ্রাম)। এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন করা যায়। ইহা Desktop Publishing (ডেস্কটপ পাবলিশিং) গ্রুপের একটি অতি সহায়ক Package Program (প্যাকেজ প্রোগ্রাম)। যে Package Program (প্যাকেজ প্রোগ্রাম) এর মধ্যে Text (লেখা) এবং Picture/ Graphics (ছবি) কে samannay সাধন করা যায় তাকে Desktop Publishing (ডেস্কটপ পাবলিশিং) Package Program (প্যাকেজ প্রোগ্রাম) বলা হয়। সহজ করে বলা যায় DTP হলো Design for Text and Picture. এই প্রেক্ষিতে Adobe Illustrator (অ্যাডৌবি ইলাস্ট্রেটর) নিঃসন্দেহে একটি Desktop Publishing (ডেস্কটপ পাবলিশিং) Package Program (প্যাকেজ প্রোগ্রাম)। Adobe Illustrator (অ্যাডৌবি ইলাস্ট্রেটর) এর সাহায্যে খুব সুন্দরভাবে মনের ইচ্ছেমত Text (লেখা) এবং Picture / Graphics (ছবি) কে samannay সাধন করা যায়। এছাড়াও Adobe Illustrator (অ্যাডৌবি ইলাস্ট্রেটর) বিশে−ষন করলে বাস্তবক্ষেত্রে নিুাকে্ত উপযোগিতা লক্ষ করা যায়। যেমনঃ-

(১). যে কোন ডিজাইন উপস্থাপনায় Text (লেখা) এর কাজ করা যায়।
(২). পত্র পত্রিকা এবং যে কোন ধরনের বইয়ের প্রচ্ছদ (কভার) মনের ইচ্ছেমত বানানো যায়।
(৩). Text (লেখা) এবং Picture / Graphics (ছবি) কে mgš^q সাধন করে মনের ইচ্ছেমত সাজানো যায়।
(৪). বিজ্ঞাপন, পোষ্টার, লিফলেট ইত্যাদি সুন্দর করে বানানো যায়।
(৫). ভিজিটিং কার্ড, বিয়ের কার্ড ইত্যাদি খুব সুন্দর করে তৈরী করা যায়।
(৬). Multimedia (মাল্টিমিডিয়া), Webpage (ওয়েবপেজ), Online Graphics Design (অনলাইন গ্রাফিক্স ডিজাইন) এর মধ্যে ইলাষ্ট্রেটর এর ব্যবহার অতি সুফলদায়ক।
(৭). সর্বোপরি প্রকাশনা শিল্পের সকল কাজ Adobe Illustrator (অ্যাডৌবি ইলাস্ট্রেটর) বিশে−ষন করলে খুব সহজে করা যায়।
To Run the Illustrator (ইলাস্ট্রেটর চালুকরন)ঃ Adobe Illustrator (অ্যাডৌবি ইলাস্ট্রেটর) Package Program (প্যাকেজ প্রোগ্রাম) টি চলে Operating System Windows এর মাধ্যমে। অর্থাৎ ইহা একটি Windows Base Program| এই কারনে Adobe Illustrator (অ্যাডৌবিইলাস্ট্রেটর) Package Program (প্যাকেজ প্রোগ্রাম) টি চালু করার আগে Operating System Windows চালু করতে হবে। এজন্য প্রয়োজন Operating System Windows সম্পর্কে নূন্যতম ধারনা। আমার মনে হয় যেহেতু আপনি Adobe Illustrator (অ্যাডৌবি ইলাস্ট্রেটর) Package Program (প্যাকেজ প্রোগ্রাম) টি শিখতে আসছেন সেহেতু Operating System Windows 95/98/2000/XP সম্পর্কে সম্যক ধারনা অর্জন করেছেন। যদি আপনি Operating System Windows 95/98/2000/XP সম্পর্কে অবগত থাকেন তাহলে তাহলে নিশ্চয়ই Windows এর Start Button সম্পর্কে অবগত আছেন তাহলে Windows এর Desktop থেকে Start Click

Program Click >Adobe Click >Illustrator 10.0 Click Illustrator 10.0 Click করলেই অল্পক্ষন পর Adobe Illustrator (অ্যাডৌবি ইলাস্ট্রেটর) এর Logo দেখা যাবে এবং তার পরপরই Adobe Illustrator (অ্যাডৌবি ইলাস্ট্রেটর) এর Window দেখা যাবে। দৃশ্যমান এই Window কে বলা হয় Adobe Illustrator (অ্যাডৌবি ইলাস্ট্রেটর) এর Opening / Editing Window. Adobe Illustrator 10.0

Introducing the Illustrator 9.0 Window (ইলাস্ট্রেটর ১০.০ এর উইন্ডো পরিচিতি) ঃ Default সেটিং অনুসারে নতুন কোন Adobe Illustrator (অ্যাডৌবি ইলাস্ট্রেটর) এর Window তে Title Bar, Menu Bar, Horizontal Scroll Bar, Vertical Scroll Bar, Art Board, Tool Box ইত্যাদি আরও কিছু গুরুত্বপূর্ন উপাদান সমূহ দেখা যায়। Adobe Illustrator (অ্যাডৌবি ইলাস্ট্রেটর) এর এই Window (উইন্ডো) থেকেই যে কোন কাজের সূচনা হয়। তাই Window (উইন্ডো) পরিচিতি অত্যাবশ্যক। উদাহরন ¯^iƒc বলা যায় কোন লোককে ব্যবহার করতে হলে তাকে আগে চিনতে হয়। অর্থাৎ কোন লোকের মাধ্যমে কোন কাজ করানোর আগে জানতে হয় ঐ লোকের মাধ্যমে কাজটি করানো সম্ভব কিনা। না জেনে কারো উপর কোন কাজ চাপিয়ে দিলে ঐ কাজটি না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশী। ঠিক একই রকম বিষয় আমরা Adobe Illustrator (অ্যাডৌবি ইলাস্ট্রেটর) এর মাধ্যমে ডিজাইন করতে হলে সবকিছুই করতে হবে ঐ Window (উইন্ডো) এর ভিতরে। যদি ঐ Window (উইন্ডো)টিকে ভাল করে না চিনতে পারি তাহলে খুব ভাল ডিজাইন করার সম্ভাবনাও কম। অর্থাৎ ভাল ডিজাইন করতে হলে Adobe Illustrator (অ্যাডোবি ইলাস্ট্রেটর) এর Window (উইন্ডো)টিকে ভাল করে চিনতে হবে। মনে রাখবেন Window (উইন্ডো)টির সাথে যত ভাল করে পরিচিত হতে পারবেন তত ভাল কাজ করতে পারবেন এবং আপনার ডিজাইন ততই সুন্দর এবং গ্রহনযোগ্য হবে।

(1). Title Bar (টাইটেল বার) ঃ আমরা জানি Title শব্দের বাংলা অর্থ হলো উপাধি। যে কোন Package Program (প্যাকেজ প্রোগ্রাম) এর উপাধি অর্থাৎ নাম যে বারের মধ্যে দেওয়া থাকে সেটিই হলো Title Bar (টাইটেল বার। সহজ ভাষায় Window এর শীর্ষদেশকে বলে Title Bar (টাইটেল বার)। লক্ষ্য করুন উপরোক্ত Window এর শীর্ষদেশে অর্থাৎ উপরে লেখা আছে Adobe Illustrator 10.0 । এই কথাটি যে Bar (বার) এর মধ্যে লেখা আছে ইহাই Title Bar (টাইটেল বার)।
(2). Menu Bar (মেনু বার) ঃ আমরা জানি Menu শব্দের বাংলা অর্থ তালিকা। লক্ষ্য করুন Window তে File, Edit, ……….. Help নামক নয়টি শব্দ বিদ্যমান। এগুলোর যে কোনটিতে Click করলে একটি তালিকা দেখা যায়। সুতরাং আমরা বলিতে পারি এগুলো প্রত্যেকটিই এক একটি Menu (মেনু)। আর Menu (মেনু) গুলোর সমষ্টিতে যে লাইন বা বার দেখা যায় তাকে Menu Bar (মেনু বার) বলা হয়।
(3). Scroll Bar (সেঙঊাল বার) ঃ কোন Page এর চতুর্দিক দেখার জন্য যে বার ব্যবহার করা হয় তাকে Scroll Bar বলে।কম্পিউটার ব্যবহার করার সময় সর্বক্ষেত্রেই ডানে বামে কোন কিছু বোঝাতে হলে Horizontal এবং উপরে নিচে বোঝাতে হলেVertical বলা হয়। সুতরাং এক্ষেত্রেও কোন Page এর ডান দিক বা বাম দিক দেখতে হলে নিচের দিকে বিদ্যমান যে বারটি ব্যবহার করা হয় তাকে Horizontal Scroll Bar বলা হয়। অপরদিকে কোন Page এর উপর দিক বা নিচ দিক দেখতে হলে ডান দিকে বিদ্যমান যে বারটি ব্যবহার করা হয় তাকে Vertical Scroll Bar বলা হয়।
(4). Scratch Area (সঙঊ্যাচ এরিয়া) ঃ পৃষ্ঠার চার পার্শ্বে বিদ্যমান খালি যায়গার নাম Scratch Area (সঙঊ্যাচ এরিয়া)। পৃষ্ঠাতে / আটবোর্ডে সংযোজনের উদ্দ্যেশ্যে যে কোন Item / Object (আইটেম / অবজেক্ট) কে Scratch Area (সঙঊ্যাচ এরিয়া) তে অপেক্ষমান অবস্থায় রাখা যায়। প্রকৃত অর্থে Scratch Area (সঙঊ্যাচ এরিয়া) পৃষ্ঠার / আটবোর্ডের সাইজ অপেক্ষা বড় হয় যা Scroll Bar (সেঙঊাল বার) এর মাধ্যমে অবলোকন করা যায়। সবসময় মনে রাখতে হবে Scratch Area (সঙঊ্যাচ এরিয়া) তে যা থাকবে তা সম্পূর্নটাই নিরাপদ অর্থাৎ Scratch Area (সঙঊ্যাচ এরিয়া) তে যাহা থাকবে তা কখনও প্রিন্ট হবে না।
(5). Tool Box (টুল বক্স) ঃ Adobe Illustrator (অ্যাডৌবি ইলাস্ট্রেটর) এর Window এর মধ্যে বামে বিভিনড়ব Tool (টলু ) m¤^wjZ একটি বক্স দেখা যায়। যার নাম Tool Box (টোল বক্স)। বিভিনড়ব রকমের অবজেক্ট তৈরী, এডিটিং, উপস্থাপনা, কালার ম্যানেজমেন্ট, ড্রইং ইত্যাদি Adobe Illustrator (অ্যাডৌবি ইলাস্ট্রেটর) এর প্রধান প্রধান কাজগুলো করার জন্য এই Tool Box (টোল বক্স) থেকে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা অর্জন করা যায়।
(6). Name of Active Window (চলমান উইন্ডো এর নাম) ঃ যে Title Bar (টাইটেল বার) এর মধ্যে কোন Window বর্তমানে চালু আছে উহার নাম দেখা যায় তাকে Name of Active Window বলা হয়। যাকে আমরা File Name হিসাবে ধরে নেই।
(7). Zoom Indicator (জুম ইন্ডিকেটর) ঃ চলমান পৃষ্ঠায় কত % জুম বিদ্যমান তাহা এখানে দেখা যায়। Zoom Indicator (জুমইন্ডিকেটর) Horizontal Scroll Bar & Status Bar এর বামে অবস্থিত। এখানে ক্লিক করে নির্দিষ্ট জুম % টাইপ করে এন্টার করলে সহজে নিজের ইচ্ছেমত নির্দিষ্ট সাইজে পৃষ্ঠা অবলোকন করা যায়।
(8). Print Area (প্রিন্ট এরিয়া) ঃ পৃষ্ঠা বা আর্টবোর্ডের অভ্যনর্ত স্থ অংশকে বলে Print Area (প্রিন্ট এরিয়া)। এই এরিয়াতে বিদ্যমান সকল অবজেক্ট প্রিন্ট হবে। তাই Print (প্রিন্ট) করার উপযোগী সব কিছুই এই এরিয়ার ভিতর রাখতে হবে। সর্বদা মনে রাখবেন এই এরিয়ার বাহিরের কোন কিছুই Print (প্রিন্ট) হবে না।
(9). Page Border (পৃষ্ঠা বর্ডার) ঃ Print Area (প্রিন্ট এরিয়া) চিহ্নিত বর্ডারকে Page Border (পৃষ্ঠা বর্ডার) বলা হয়। Page Border (পৃষ্ঠা বর্ডার) এর বাহিরের কোন অংশ প্রিন্ট হয় না।
(10). Palette (প্যালেট) ঃ অবজেক্টকে নানাভাবে রূপায়ন ও উপস্থাপনার জন্য বিভিনড়ব Palette (প্যালেট) এর সাহায্য নিতে হয় প্রোগ্রামের ডিফল্ট সেটিং অনুসারে উইন্ডোতে কোন Palette (প্যালেট) প্রদর্শিত হয় না। প্রয়োজনের প্রেক্ষিতে মেনুবারস্থ উইন্ডো মেনু থেকে সংশি−ষ্ট Palette (প্যালেট) কে প্রদর্শন করানো হয়।
(11). Status Bar (স্ট্যাটাস বার) ঃ চলমান সময়ে কোন কাজ করা হচ্ছে, কোন টুল ব্যবহৃত হচ্ছে ইত্যাদি তথ্য অবহিত করে এই Status Bar (স্ট্যাটাস বার)। এছাড়াও এই Status Bar (স্ট্যাটাস বার) এর মধ্যে আরো বিভিনড়ব তথ্য সম্পর্কে অবগত হওয়া যায় এটি একটি গুরুত্বপূর্ন বার।
(12). Ruler (রোলার) ঃ কাজ করার সময় বিভিনড়ব প্রকার হিসাব করার প্রয়োজন হয়। কোন কাজের দৈর্ঘ,প্রস্থ ইত্যাদি দেখার জন্য Ruler (রোলার) ব্যবহার করা হয়। কম্পিউটার ব্যবহার করার সময় সর্বক্ষেত্রেই ডানে বামে কোন কিছু বোঝাতে হলে Horizontal এবং উপরে নিচে বোঝাতে হলে Vertical বলা হয়। সুতরাং এক্ষেত্রেও কোন Page এর উপরের দিকে বাম দিক থেকে ডান দিকে বিদ্যমান স্কেলটিকে Horizontal Ruler বলা হয়। অপরদিকে কোন Page এর বাম দিকে উপর দিক থেকে নিচ দিকে বিদ্যমান স্কেলটিকে Vertical Ruler বলা হয়।

Adobe Illustrator 10.0 টুলবক্সে বিদ্যমান টুলসমূহের সাহায্যে ডকুমেন্টে উপাদান (Elements) তৈরী এবং সম্পাদনা করা যায়। যেমন ঃ Text Box, Picture Box, Line Art, Text Path ইত্যাদি বিভিনড়ব রকম কাজ করা যায়। যে কোন একটি টুল সিলেক্ট করলে বোঝা যায় চলমান ডকুমেন্টে কোন কাজটি করার সুযোগ আছে। কোন টুলের সাহায্যে কি কাজ করা যাবে বা হবে তাহা বোঝা যায় টুলে Mouse Pointer (মাউস পয়েন্টার) স্থাপন করলে। টুলবক্সে বিদ্যমান টুলসমূহ ডকুমেন্ট সম্পাদনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
(1). Selection Tool (V) ঃ ইহা একটি একক টুল। কোন অবজেক্টকে সিলেক্ট করা যায় এই টুলটি ব্যবহার করে। এই টুল সিলেক্ট করে নির্দিষ্ট অবজেক্টে Click করলে উক্ত অবজেক্ট এবং Shift Key চেপে ধরে উহার মধ্যে অবস্থিত অন্যান্য একাধিক অবজেক্ট (যদি থাকে) একসাথে সিলেক্ট করা যায়। সিলেক্টেড অবজেক্টের বর্ডারে মাউস ব্যবহারে অবজেক্টের সাইজ সুবিধামত ছোট বড় করা যায়। এবং অবজেক্টের উপর মাউস ড্রাগ করে অবজেক্টকে সুবিধামত স্থানে স্থানান্তর করা যায়।

(2). Direct Selection Tool (A) ঃ ইহা একটি গ্রুপ টুল। এর মাধ্যমে বিভিনড়ব রকম ড্রইং করা যায়। উদাহরন ¯^iƒc বলা যায় একটি চতুর্ভূজ বা বৃত্ত বা এজাতীয় কোন চিত্র অঙ্কন করার পর এর যে কোন কোনকে স্থানান্তর করতে এই টুল ব্যবহার করা হয়। এর মাধ্যমে কোন বক্স জাতীয় ড্রয়িং খুব সহজে করা যায়। এছাড়াও বিভিনড়ব কাজে এই টুল ব্যবহার করা হয়। এই গ্রুপের অন্য টুলটির নাম Group Selection Tool. কোন অবজেক্টকে সরাসরি সিলেক্ট করতে এবং অন্যত্র স্থানান্তরিত করতে এই টুল ব্যবহার করতে হয়। এর মাধ্যমে একাধিক অবজেক্ট এর উপর কাজ করা যায়।
(3). Lasso Tool (Y) ঃ ইহা একটি একক টুল।
(4). Direct Selection Lasso Tool (Q) ঃ ইহা একটি একক টুল।
(5). Pen Tool (P) ঃ ইহা একটি গ্রুপ টুল। এর সহায়তায় সোজা এবং আঁকা-বাঁকা লাইন অঙ্কন করা যায়। আঁকা-বাঁকা করে কোন কিছু লেখার সময় এই টুলের সাহায্য নিতে হয়। এককথায় কোনরকম আঁকা-বাঁকা ডিজাইন করতে হলে এই টুলটি খুবই প্রয়োজনীয়। এই গ্রুপের অন্যান্য টুলগুলোর মধ্যে তিনটি টুল আছে। এগুলোর মাধ্যমে লাইন যোগ করা, লাইন বিয়োগ করা, লাইন সংশোধন করা ইত্যাদি কর্মক্ষেত্রে যখন যা প্রয়োজন তা করা যায়।
(6). Type Tool (T) ঃ ইহা একটি গ্রুপ টুল। এর সহায়তায় পৃষ্টায় কোন কিছু লিখা যায়। অর্থাৎ পৃষ্ঠায় টেক্‌স্ট টাইপ করার জন্য এই টুলের ব্যবহার করা হয়। টেক্‌স্ট বক্সে এডিটিং করার জন্য এই টুলের সাহায্য নিতে হয়। এই গ্রুপের অন্যান্য টুলগুলোও বিভিনড়ব ডিজাইনে লেখার কাজে ব্যবহার করা হয়।
(7). Elipse Tool (L) ঃ ইহা একটি গ্রুপ টুল। এর সহায়তায় গোলাকার বৃত্ত অঙ্কন করা যায়। বৃত্তাকার এবং উপবৃত্তাকার পিকচার বক্স আঁকার জন্য এই টুলের সাহায্য নিতে হয়। এই গ্রুপের অন্যান্য টুলগুলো Polygon Tool (ত্রিভুজ থেকে শুরু করে বিভিনড়ব ভুজের চিত্র অঙ্কন করা যায়), Star Tool (ষ্টার চিহ্ন অঙ্কন করা যায়), Spiral Tool (প্যাচানো চিত্র অঙ্কন করা যায়)। উক্ত পদ্ধতিগুলোর মাধ্যমে তৈরীকৃত চিত্রের দ্বারা বিভিনড়ব রকম ডিজাইন করা যায়। শুধু প্রয়োজন ডিজাইন করার মত মন।
(8). Rectangle Tool (M) ঃ ইহা একটি গ্রুপ টুল। এর সহায়তায় চতুর্ভুজ, বর্গক্ষেত্র এবং আয়তক্ষেত্র বক্স অঙ্কন করা যায়। এই গ্রুপের অন্য টুলটি হলো Rounded Rectangle Tool. এর মাধ্যমে Round Shape করা চতুর্ভুজ, বর্গক্ষেত্র এবং আয়তক্ষেত্র বক্স অঙ্কন করা যায়।
(9). Paintbrush Tool (B) ঃ ইহা একটি একক টুল। পেইন্ট করে লাইন ও ছবি আঁকতে এই টুলের সাহায্য নিতে হয়। অর্থাৎ এই টুলের সাহায্যে মনের ইচ্ছেমত ড্রইং করা যায়।
(10). Pencil Tool 👎 ঃ ইহা একটি গ্রুপ টুল। এর সহায়তায় মনের ইচ্ছেমত পেন্সিল দিয়ে অঙ্কন করা যায়। অর্থাৎ সুবিধামত লাইন, ছবি, এবং প্রচ্ছদ আঁকতে এই টুল দরকার হয়। এই গ্রুপের অন্যান্য টুলগুলো Smooth Tool (পেন্সিল টুল দিয়ে তৈরীকৃত ছবি সংশোধন করা যায়), Erase Tool (পেন্সিল টুল দিয়ে তৈরীকৃত ছবি বিভিনড়ব অংশে ভাগ করা যায়)। উক্ত পদ্ধতিগুলোর মাধ্যমে তৈরীকৃত চিত্রের দ্বারা বিভিনড়ব রকম ডিজাইন করা যায়। শুধু প্রয়োজন ডিজাইন করার মত মন।
(11). Rotate Tool (R) ঃ ইহা একটি গ্রুপ টুল। এর সহায়তায় একটি স্থির অবস্থা থেকে অবজেক্টকে সুবিধামত ঘোরানো যায়। এর মাধ্যমে Alt চেপে কোন কিছু Copy (কপি) করলে পরবর্তীতে Ctrl+D চেপে মনের ইচ্ছেমত ঘুরিয়ে Paste (পেষ্ট) করা যায়। এভাবে অনেক ডিজাইন করা সম্ভব। এই গ্রুপের অন্য টুলটি হলো Twirl Tool. এর মাধ্যমে যে কোন অবজেক্টকে ঘোরানো যায়। অর্থাৎ মনের ইচ্ছেমত কোন অবজেক্টের মধ্যবিন্দু ঠিক রেখে ঘোরানো পাকানোর জন্য এই টুল ব্যবহার করা হয়।
(12). Scale Tool (S) ঃ ইহা একটি গ্রুপ টুল। একটি স্থির অবস্থান থেকে অবজেক্টের সাইজ পরিবর্তন করতে এই টুলের সাহায্য নিতে হয়। D`vnib¯^iƒc বলা যায়, একটি বৃত্তকে এই টুল এবং Alt Key ব্যবহারে Copy (কপি) করে সৌরজগতের গতিপথ তৈরী করা সম্ভব। এর অন্য একটি টুল হলো Reshape Tool. এর মাধ্যমে বিভিনড়ব Object (অবজেক্ট) কে Editing (সংশোধন) করা যায়। Pen Tool (P), Paintbrush Tool (B), Pencil Tool 👎 এর মাধ্যমে তৈরীকৃত অঙ্কিত অবজেক্টগুলোর মধ্যে কোন সমস্যা থাকলে তা সংশোধন করার জন্য এই টুল ব্যবহার করা হয়।
(13). Reflect Tool (O) ঃ ইহা একটি গ্রুপ টুল। এই টুলের সাহায্যে প্রতিচ্ছবি (Duplicate Copy) তৈরী করা যায়। অর্থাৎ একটি নিদ্রিষ্ট অক্ষের ভিত্তিতে অবজেক্টকে cÖwZwew¤^Z করা যায়। উদাহরন ¯^iƒc বলা যায় প্রজাপতির একটি পাখা তৈরী করার পর অন্য পাখাটি এর মাধ্যমে তৈরী করা সম্ভব। এর অন্য একটি টুল হলো Shear Tool. এর মাধ্যমে যে কোন অবজেক্ট এর ছায়া ফেলা যায়। উদাহরন ¯^iƒc বলা যায় একটি চতুর্ভুজ অঙ্কন করে এই টুল এবং Alt Key ব্যবহারে Copy (কপি) করে চতুর্ভুজটির Color (রং) পরিবর্তন করলেই ছায়াটি দৃশ্যমান হয়।
(14). Free Transform Tool (E) ঃ ইহা একটি একক টুল। এর সাহায্যে একটি অবজেক্টকে ঘোরানো, সাইজ পরিবর্তন করা, স্থানান্তর করা ইত্যাদি কাজ করা যায়।
(15). Blend Tool (W) ঃ ইহা একটি গ্রুপ টুল। একাধিক অবজেক্টের মধ্যে কালার শেপ এর সংমিশ্রণ ঘটানোর জন্য এই টুলের সাহায্য নিতে হয়। উদাহরন হিসাবে একটি ত্রিভুজ ও একটি চতুর্ভুজ তৈরী করে দুইটিতে আলাদা আলাদা Color (রং) দিয়ে এই টুল সিলেক্ট করার পর একটি একটি করে দুইটি Color (রং) এর উপর Click করলেই ফলাফল বোঝা যাবে। এর অন্য একটি টুল হলো Auto Trace Tool. এর মাধ্যমে অবজেক্টের আউটলাইন সনাক্ত করা যায়। কর্মক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কম।
(16). Column Graph Tool (J) ঃ ইহা একটি গ্রুপ টুল। এর মাধ্যমে বিভিনড়ব রকম গ্রাফ সংযোজন করা যায়। এই কাজটি করার জন্য এই টুলটি সিলেক্ট করে Mouse (মাউস) দিয়ে ড্রাগ করে একটি বক্স তৈরী করে ছেড়ে দিতে হবে। এই অবস্থায় একটি বক্স আসবে তখন যে ছকের উপর ভিত্তি করে গ্রাফ তৈরী হবে তা লিখে ঐ বক্সের উপরে ডান দিকে ঠিক চিহ্নে (_) Click করতে হবে। সাথে সাথে মনের ইচ্ছেমত একটি গ্রাফ তৈরী হবে। এই টুলের অধিনস্থ আরও কয়েকটি গ্রুপ টুল আছে। এগুলোর মাধ্যমেও একই পদ্ধতিতে গ্রাফ তৈরী করা যায়। পদ্ধতিগুলো শিক্ষকের নিকট থেকে জেনে নিন।
(17). Gradient Mesh Tool (U) ঃ ইহা একটি একক টুল। এই টুলের সাহায্যে বহু কালার বিশিষ্ট অবজেক্ট বানানো যায় এবং কালার সংমিশ্রত শেড নির্ধারন করা যায়। উদাহরন ¯^iƒc বলা যায় একটি বৃত্ত বা চতুর্ভুজ বা এ জাতীয় কোন অবজেক্ট তৈরী করার পর তা সিলেক্ট করে এই টুল সিলেক্ট করার পর তৈরীকৃত অবজেক্টের উপর ড্রাগ করে Another Color (অন্য রং) সিলেক্ট করলেই ফলাফল পাওয়া যাবে। একই অবজেক্টের উপর একাধিকবার একই পদ্ধতিতে কাজটি করে একাধিক কালারের সংমিশ্রন করা যায়।
(18). Gradient Tool (G) ঃ ইহা একটি একক টুল। এই টুলের সাহায্যে কোন অবজেক্টের উপর গ্রেডায়েন্ট নির্ধারন করা যায়। উদাহরন ¯^iƒc বলা যায় একটি বৃত্ত, চতুর্ভুজ বা এ জাতীয় কোন অবজেক্ট সিলেক্ট করার পর Gradient Palette থেকে যে কোন একটি Gradient Select করলেই Select কৃত অবজেক্টে Gradient এর ফলাফল পাওয়া যাবে। Gradient এর বিভিনড়ব ডিজাইন Swatches Palette থেকে নেওয়া যায়। পরবর্তীতে Gradient Tool Select করে ঐ অবজেক্টের মধ্যে ড্রাগ করলে তৈরীকৃত Gradient এর Style পরিবর্তন হয়।
(19). Eyedropper Tool (I) ঃ ইহা একটি গ্রুপ টুল। এই টুলের সাহায্যে কোন অবজেক্টের নিদ্রিষ্ট কালার কিংবা এ্যাট্রিবিউট ধারণ প্রদর্শন করা যায়। এর অন্য একটি গ্রুপ টুল Paint Bucket Tool (K). এই টুলের সাহায্যে কোন অবজেক্টের উপর নিদ্রিষ্ট Color (রং) প্রয়োগ করা যায়।
(20). Scissors Tool (C) ঃ ইহা একটি গ্রুপ টুল। এই টুলের সাহায্যে তৈরীকৃত অবজেক্টের নিদ্রিষ্ট অংশ কেটে ফেলা যায়। এজন্য একটি বৃত্ত, চতুর্ভুজ বা এজাতীয় কোন অবজেক্ট তৈরী করে Select করার পর এই টুলটি Select করে তৈরীকৃত অবজেক্টের বর্ডারের একপ্রান্তে একটি ক্লিক করে অন্যপ্রান্তে আরেকটি ক্লিক করার পর ফলাফল পাওয়া যাবে। এর অন্য একটি টুল হলো Knife Tool. এর মাধ্যমে কোন অবজেক্টের নিদ্রিষ্ট কিছু স্থান মনের ইচ্ছেমত কাটা যায়। এজন্য অবজেক্টকে Select করার পর এই টুলটি Select করে মনের ইচ্ছেমত ড্রাগ করলেই ফলাফল পাওয়া যাবে।
(21). Hand Tool (H) ঃ ইহা একটি গ্রুপ টুল। এই টুলের সাহায্যে Adobe Illustrator Artboard কে উইন্ডোকে নির্দিষ্ট স্থানে স্থানান্তর করা যায়। যে কোন টুল Active থাকাবস্থায় Spacebar চাপলে Hand Tool Active হয়। এর অন্য একটি টুল Page Tool. এর মাধ্যমে Page Set Up কে পরিবর্তন করা যায়। বড় Size এর কোন কাজ সঠিক Size এ Print করার জন্য এই টুলের সাহায্য নিতে হয়। এর অন্য আরেকটি টুল Measure Tool. এর মাধ্যমে বিভিনড়ব অবজেক্টের পরিমান পাওয়া যায়। যা Info Palatte এর মধ্যে দেখা যায়। কর্মক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুব কম।
(22). Zoom Tool (Z) ঃ ইহা একটি একক টুল। এর মাধ্যমে Page এর আকৃতি বড় করা যায় এবং Alt Key ব্যবহারে আকৃতি ছোট করা যায়।
(23). Fill Button/Box ঃ সিলেক্টেড অবজেক্টের ফিল কালার নির্ধারণ করতে এই বাটন ব্যবহৃত হয়।
(24). Stroke Button/Box ঃ সিলেক্টেড অবজেক্টের স্ট্রোক নির্ধারণ করতে এই বাটন ব্যবহৃত হয়।
(25). Default Fill & Stroke Button ঃ এই বাটন সিলেক্ট করে Selected Object এর Fill Color এবং Stroke Color পরিবর্তন করে Default Color এ প্রত্যাবর্তন করা যায়।
(26). Swap Fill and Stroke Button ঃ Selected Object এর Fill এবং Stroke এর মধ্যে কালার সঞ্চালনের জন্য এই টুলের সাহায্য নিতে হয়।
(27). Color Button ঃ Selected Object এর Fill এবং Stroke কালারের পরিবর্তে কালার প্যালেটে বিদ্যামান শেষোক্ত সিলেক্টেড কালারকে সিলেক্ট করার জন্য এই বাটনে ক্লিক করতে হয়। (28). Gradient Button ঃ Selected Object এর চলমান পরিবর্তিত Fill এবং Stroke কালার পরিবর্তন করে শেষোক্ত গ্রেডিয়েন্ট সিলেকশনকে কার্যকর করানোর জন্য এই বাটনে ক্লিক করতে হয়।
(29). None Button ঃ Selected Object এর Fill এবং Stroke কালার মুক্ত করানোর জন্য এই বাটনে ক্লিক করতে হয়।
(30). Standard Screen Mode Button ঃ Art Work Area কে Standard Mode এ প্রদর্শন করানো যায় এই বাটনে Click (ক্লিক) করে। Standard Mode এ প্রদর্শিত উইন্ডোতে Menubar (মেনুবার), Scrollbar (সেঙঊালবার), Titlebar (টাইটেলবার) ইত্যাদি প্রদর্শিত হয়।
(31). Full Screen Mode with Menu Bar Button ঃ শুধুমাত্র Menubar (মেনুবার) সহ Full Screen Mode এ Art Work কে প্রদর্শন করানোর জন্য এই বাটনে Click (ক্লিক) করতে হয়। এই Mode এ Scrollbar (সেঙঊালবার), Titlebar (টাইটেলবার) প্রদর্শিত হয় না।
(32). Full Screen Mode Button ঃ Art Work Area কে Full Screen Mode এ প্রদর্শন করানোর জন্য এই বাটনে ক্লিক করতে হয়। ফুল সঙঊীন Mode এ থাকাবস্থায় Menubar (মেনুবার), Scrollbar (সেঙঊালবার), Titlebar (টাইটেলবার) ইত্যাদি প্রদর্শিত হয় না।


আমরা আলোচনা করেছি কিভাবে টুলবক্স এর অধিনস্থ বিভিনড়ব টুল এর মাধ্যমে কাজ করা যায়। টুলবক্সের অধিনস্থ বিভিনড়ব টুলগুলোর কার্যকারীতা কি ? এই টুলবক্সও এক ধরনের Palette. যদিও তা টুলবক্স নামে পরিচিত। টুলবক্সের মাধ্যমে অবজেক্ট তৈরী করার পর অবজেক্টকে বিভিনড়ব ভাবে রূপায়ন, চিত্রায়ন, অর্থাৎ মনের ইচ্ছেমত উপস্থাপনার জন্য Palette (প্যালেট) এর গুরুত্ব অপরিসীম। Adobe Illustrator (অ্যাডৌবি ইলাস্ট্রেটর) প্যাকেজে নিমেড়বাক্ত Palette (প্যালেট) গুলো রয়েছেঃ
(1). Appearance Palette {Shift+F6}
(2). Navigator Palette
(3). Info Palette {F8}
(4). Color Palette {F6 Or Ctrl+I}
(5). Attributes Palette {F11}
(6). Transparency Palette {Shift+F10}
(7). Stroke Palette {F10}
(8). Gradient Palette {F9 Or Del}
(9). Style Palette {Shift+F5}
(10). Brushes Palette {F5}
(11). Swatches Palette (12). Layers Palette {F7}
(13). Actions Palette (14). Links Palette (15). SVG Interactivity (16). Transform Palette {Shift+F8}
(17). Align Palette {Shift+F7}
(18). Pathfinder Palette {Shift+F9}
(19). Character Palette {Ctrl+T}
(20). Paragraph Palette {Ctrl+M}
(21). MM Design Palette (22). Tab Palette {Ctrl+Shift+T}


Summary On Pull Down Menu
Adobe Illustrator (এডৌবি ইলাস্ট্রেটর) Package Program (প্যাকেজ প্রোগ্রাম) এর মধ্যে নয়টি Menu বিদ্যমান। প্রতিটি মেনুর অধীনে অপশনসমূহের উপস্থিতি m¤^wjZ মেনুর নাম Pull Down Menu. এই Pull Down Menu ই সমগ্র প্রোগ্রামের পরিচ্ছনড়ব ছবি। অর্থাৎ সংশি−ষ্ট প্রোগ্রামে কি কি কাজ করা যায় এবং সংশি−ষ্ট কাজের জন্য কমান্ড কি তা এক নজরে এই Pull Down Menu তে পাওয়া যায়। তবে প্রতিটি Menu (মেনু) এর অধিনস্থ Sub Menu সমূহের পরিচিতি বা কার্যকারিতা সম্পর্কে সম্যক ধারনা অর্জন করা অত্যাবশ্যক। Adobe Illustrator (এডৌবি ইলাস্ট্রেটর) এর Editting Window তে অবস্থানকালে যে কোন সময়ে যে কোন Menu (মেনু) Open করা যায়। Keyboard & Mouse উভয় পদ্ধতিতে Menu (মেনু) সমূহ Open করার পদ্ধতি শিক্ষকের নিকট থেকে জেনে নিন।
File Menu
1. To Create a New Document
File Click>New Click করলে New Document Dialog Box আসবে তখন Name Box এ Document এর নাম লিখে এর Color Mode & Artboard Size Select করে। Ok Click করলে পছন্দমত নতুন একটি ডকুমেন্ট তৈরী হবে।
[ Or ঃ Keyboard Key {Ctrl + N} Press করলে New Document Dialog Box আসবে। পরবর্তীতে উক্ত কাজগুলো একই পদ্ধতিতে করতে হবে। ]
2. To Open a File
File Click > Open Click করলে Open Dialog Box আসবে। এখানে Files of Type এর স্থলে Illustrator সিলেক্ট করতে হবে। ফলে ইলাস্ট্রেটর ফোল্ডারে সংরক্ষিত ফাইল সমূহ দেখা যাবে। তখন যে File টি Open করতে চাই সেই File টি Select করে বা File Name Box এ File এর নামটি লিখে Open Click করলেই Select কৃত File টি Open (খোলা) হয়ে প্রদর্শিত হবে। [ Or ঃ Keyboard Key {Ctrl + O} Press করলে Open Dialog Box আসবে। পরবর্তীতে উক্ত কাজগুলো একই পদ্ধতিতে করতে হবে। ]
3. To Open The Recent Files
File Click > Open Recent Files Select করলে এর ডান দিকে কিছু সংখ্যক তৈরীকৃত File Location দেখা যাবে। এই অবস্থায় যে File (ফাইল) টি দ্রুত খোলতে চাই সেই File Name Click করলেই তৈরীকৃত ফাইলটি দ্রুত Open (খোলা) হয়ে প্রদর্শিত হবে।
4. To Revert The File
পূর্বে সংরক্ষিত একটি File (ফাইল) Open করে বা নতুন একটি File (ফাইল) Create করে এর মধ্যে নতুন করে কোন পরিবর্তন বা কোন কিছু যুক্ত করার পর পূনরায় সংরক্ষন না করে। File Click > Revert Click করলে Adobe Illustrator Dialog Box আসবে তখন Ok Click করলেই ফাইলের সর্বশেষ সংরক্ষিত অবস্থায় চলে যাবে।
[ Or ঃ Keyboard Key {F12} Press করলে Adobe Illustrator Dialog Box আসবে। পরবর্তীতে উক্ত কাজগুলো একই পদ্ধতিতে করতে হবে। ]
5. To Close The File/Document
কোন File/Document (ফাইল/ডকুমেন্ট) Open (খোলা) থাকাবস্থায় File Click > Close এ Click করলে Open কৃত File/Document (ফাইল/ডকুমেন্ট) বন্ধ হয়ে যাবে। তবে যদি ফাইলের মধ্যে তৈরীকৃত কোন অংশ অসংরক্ষিত থাকে তবে Adobe Illustrator Dialog Box আসবে। তখন No Click করলে File/Document (ফাইল/ডকুমেন্ট) টি অসংরক্ষিত অবস্থাতেই বন্ধ হবে। অপরদিকে Yes Click করলে File/Document (ফাইল/ডকুমেন্ট) টির অসংরক্ষিন অংশ সংরক্ষিত হয়ে বন্ধ হবে।
[ Or ঃ Keyboard Key {Ctrl+W} Press করলে Open কৃত File/Document (ফাইল/ডকুমেন্ট) বন্ধ হয়ে যাবে। পরবর্তীতে উক্ত কাজগুলো একই পদ্ধতিতে করতে হবে। ]
6. To Save The Document
File Click > Save Click করলে সাথে সাথে Save Dialog Box টি চলে আসবে। তখন উপরের দিকে Save in Box এ Folder Select করে নিচের দিকে File Name Box এ যে নামে সংরক্ষন করতে চাই সেই নামটি লিখে Save Click, [ Or ঃ Keyboard Key {Ctrl+S} Press করলে সাথে সাথে Save Dialog Box টি চলে আসবে। পরবর্তীতে উক্ত কাজগুলো একই পদ্ধতিতে করতে হবে। ]
7. Save As
সংরক্ষিত যে ফাইলটি অন্য কোন নামে সংরক্ষন করতে চাই সেই ফাইলটি Open করে File Click > Save As Click করলে Save Dialog Box আসবে তখন যদি ঐ নামেই ফাইলটি পূনরায় সংরক্ষন করতে চাই তবে সরাসরি Save Click
Yes Click Ok Click করতে হবে। অপরদিকে অন্য কোন নামে ঐ ফাইলটি সংরক্ষন করতে চাইলে File Name Box এ অন্য একটি নাম লিখে Save Click
[ Or ঃ Keyboard Key {Ctrl+Shift+S} Press করলে সাথে সাথে Save Dialog Box টি চলে আসবে। পরবর্তীতে উক্ত কাজগুলো একই পদ্ধতিতে করতে হবে। ]
8. Save a Copy
সংরক্ষিত যে ফাইলটি কপি করে সংরক্ষন করতে চাই সেই ফাইলটি Open করে File Click > Save a Copy Click করলে Save a Copy Dialog Box আসবে তখন Save Click Ok Click করলেই ঐ ফোল্ডারে ঐ নামেরই অন্য একটি কপি তৈরী হয়ে সংরক্ষিত হবে। তৈরীকৃত কপিটি অন্য কোন ফোল্ডারে করতে চাইলে ফোল্ডার সিলেক্ট করতে হবে।
[ Or ঃ Keyboard Key {Ctrl+Alt+S} Press করলে সাথে সাথে Save a Copy Dialog Box টি চলে আসবে। পরবর্তীতে উক্ত কাজগুলো একই পদ্ধতিতে করতে হবে। ]
9. Save for Web
কোন ফাইলকে ওয়েব সাইডে সংরক্ষন করার জন্য এই Sub Menu (সাব মেনু) টির সাহায্য নিতে হয়। শিক্ষকের নিকট থেকে বিস্তারিত জেনে নিন।
এর জন্য Keyboard Key {Ctrl+Shift+Alt+S}
10. Place
File Click >Place Click করলে সাথে সাথে Place Dialog Box চলে আসবে তখন যে Folder থেকে Text (লেখা) অথবা Picture (ছবি) আমদানী করতে চাই Look in Box এ সেই Folder টি Select করে ঐ Folder টির অন্তর্গত যে File টি আমদানী করতে চাই তা Block/Select করে Place Click করলেই Select কৃত File টি আমদানী হবে।
11. Export
অন্য প্রোগ্রামে পাঠানোর উপযোগী করে একটি File তৈরী করে File Click > Export Click করলে সাথে সাথে Export Dialog Box চলে আসবে তখন Save in Box এ Folder Select করে Save as type Box এর মধ্যে Program (Photoshop) Name Select করার পর File Name Box এ File এর নাম লিখে Save Click করলে Photoshop Options Dialog Box আসবে তখন Ok Click করলেই তৈরীকৃত ফাইল Adobe Photoshop Program এ রপ্তানী হবে।
পরে আমদানীকারক প্রোগ্রাম Adobe Photoshop Program Open করে নিদ্রিষ্ট Folder থেকে Photoshop Mode এ File টি Open করা যাবে। তৈরীকৃত ফাইল অন্যান্য প্রোগ্রামেও পাঠানো যায়। তবে আমদানীকারক ঐ কম্পিউটারে থাকতে হবে।
12. Document Info
=‡Kvb File/Document (ফাইল/ডকুমেন্ট) Open থাকাবস্থায়
=File Click
=Document Info Click করলে Document Info নামে একটি Palette প্রদর্শিত হবে। তখন তৈরীকৃত ঐ File/Document (ফাইল/ডকুমেন্ট) এর মধ্যে অবজেক্ট সংখ্যা, Font, Document Name, Brush Scripts, Spot Color Object, Pattern Object, Gradient Object, Linked Images, Embedded Images ইত্যাদি এর বিভিনড়ব তথ্য অবলোকন করা যায়।
13. Document Setup (WKz‡g›U/dvBj‡K B‡”QgZ †mwUs Kiv) t
=File Click
=Document Setup Click করলে সাথে সাথে Document Setup Dialog Box আসবে তখন
=Size অপশন ক্লিক করে Drop down থেকে আর্ট বোর্ডের সাইজ বেছে নিতে হবে
=Units অপশন ক্লিক করে আর্টবোর্ডের পরিমাপের একক কি হবে উহা নির্ধারন করতে হবে সাধারণত দেশীয় পরিমাপের জন্য ইঞ্চি (Inches) নিতে হবে
=Width অপশন নির্ধারন করে আর্ট বোর্ডের চওড়া কত হবে তা নির্ধারন করতে হবে
=Height আর্ট বোর্ডের উচ্চতা নির্ধারন করতে এই অপশনে কাজ করতে হবে
=Use Print Setup অপশনটি নির্বাচন করে পিন্টের কাজ করা যায়
=Orientation অপশনে Portrait & Landscape দ্বারা Art Board টি j¤^vjw¤^ ভাবে না আড়াআড়ি ভাবে প্রদর্শিত ও প্রিট হবে তা নির্ধারন করা যায়। পরে এই Dialog Box এর অধিনস্থ
=Print Setup Click করে প্রিন্টের সবকিছু নিয়ন্ত্রন করতে পারি। (শিক্ষকের নিকট জানুন) পরে
=Ok Click করলে পছন্দমত Document Setup হয়ে যাবে।
[ Or ঃ Keyboard Key {Ctrl+Alt+P} Press করলে সাথে সাথে Document Setup Dialog Box টি চলে আসবে। পরবর্তীতে উক্ত কাজগুলো একই পদ্ধতিতে করতে হবে। ]
14. Document Color Mode
File Click Document Color Mode Select করে এর অধিনস্থ যে কোন একটি Color Mode Click করলে ¯^w1q ডকুমেন্টটি ঐ Color Mode এ প্রদর্শিত হবে এবং প্রিন্ট হবে।
15. Separation Setup শিক্ষকের নিকট থেকে জানুন।
16. Print Setup
ডকুমেন্ট বা ফাইল প্রিন্ট করার আগে প্রিন্ট সেটআপ করা প্রয়োজন হয়। প্রিন্ট সেটআপ করার নিয়ম যে ডকুমেন্ট বা ফাইল প্রিন্ট সেটআপ করতে হবে তা ¯^w1q থাকাবস্থায় File Click Print Setup Click করলে Print Setup Dialog Box আসবে তখন Printer Name ঃ এখানে Drop Down key তে ক্লিক করে যে প্রিন্টারের সাহায্যে প্রিন্ট করতে হবে তা সিলেক্ট করতে হয়। তারপর
Paper Size ঃ
যে সাইজের কাগজ প্রিন্টের জন্য ব্যবহার করা হবে তা সাইজ অপশনের Drop Down key তে ক্লিক করে তা বেছে নিতে হবে।
Paper Source ঃ
প্রিন্টের সময় যে সোর্স থেকে কাগজ যোগান দেওয়া হবে উহা সিলেক্ট করতে হবে Orientation অপশনে Portrait & Landscape দ্বারা Art Board টি j¤^vjw¤^ ভাবে না আড়াআড়ি ভাবে প্রদর্শিত ও প্রিন্ট হবে তা নির্ধারন করা যায়। Properties Setting শিক্ষকের নিকট থেকে জেনে নিন। পরবর্তীতে Ok Click করলে মনের ইচ্চেমত Print Setup হবে। [ Or ঃ Keyboard Key {Ctrl+Shift+P} Press করলে সাথে সাথে Print Setup Dialog Box টি চলে আসবে। পরবর্তীতে উক্ত কাজগুলো একই পদ্ধতিতে করতে হবে। ]
17. Print
তৈরীকৃত ফাইল বা ডকুমেন্ট কে প্রিন্ট করে আউটপুট দেওয়ার বিভিনড়ব পদ্ধতি শিক্ষকের নিকট থেকে জেনে নিন। মনে রাখবেন এর Keyboard Key {Ctrl+P}.
18. Exit
File Click Exit Click করলে Adobe Illustrator থেকে বের হয়ে Operating system Windows এর সঙঊীনে চলে আসবে।